আমার
স্বামী মনির একদিন এক লোককে আমাদের বাড়ীতে নিয়ে আসে। বয়স
আনুমানিক আমার স্বামীরই সমান হবে,
বা
দুয়েক বছর কম ও হতে পারে। ফর্সা রং, খুব মিষ্টি চেহারা, লম্বায় পাচ ফুট সাত ইঞ্চি, প্রশস্ত বক্ষ, গাঢ় কোকড়ানো চুল, কোমরের ব্যাস হবে ছত্রিশ, সব মিলিয়ে এত সুন্দর যুবক যে , যে কোন নারীকে মুহুর্তেই আকর্ষন
করতে সক্ষম। এসেই আমাকেই পা ছুয়ে কদম বুচি করে দোয়া
নিল, তার ব্যবহারে
আমি যথেষ্ট খুশি হলাম। তারপর আমি তার পরিচয় জানতে চাইলাম। আমার
স্বামি বলল, এ আমার
ধর্মের ভাই। বিগত কয়েক মাস আগে আমাকে ধর্মের ভাই
ডেকেছে, নাম মহিন , বাড়ীতে আনব আনব করে এতদিন আনতে
পারিনি, আজ নিয়ে
আসলাম, আজ থেকে
তোমার দেবর, আমার ছোট ভাই, আপন দেবর হিসাবে জানবে। মহিন বলল,
না
না না আমি দেবর হব কেন ?
আমি
ও আপনার ভাই এবং ভাইয়াকে যে ভাবে ভাই বলে ডাকি আপনাকে ঠিক সে ভাবে আপু বলে ডাকব। তার কথায় আমার স্বামী বাধ সাধল, বলল,
না না তা কি করে হয় ? আমার স্ত্রী কে আপু ডাকলে আমিত তোমার দুলা ভাই হয়ে যাব না?
আমরা তিনজনেই সমস্বরে হেসে উঠলাম।
মহিন আমাকে লক্ষ্য করে বলল, আপনি যেটা ডাকতে বলেন আমি সেটাই ডাকব।
আমি খিল খিল হেসে উঠে বললাম, আমাকে ভাবীই বলে ই ডাকবে।
সে প্রথম পরিচয়ের দিন হতে আমাকে ভাবীই বলে ডাক্তে শুরু করল, আর আমি ও দেবর হিসাবে তাকে দেখতে লাগলাম।
রাতে তিঞ্জনেই গল্প করে কাটালাম, মহিন কিভাবে আমার স্বামীকে ভাই ডাকল সেই গল্প, আর মহিনের জীবন কাহীনি শুনতে শুনতে রাত তিনটা বেজে গেল। মহিনের মা বাবা বাংলাদেশী অষ্ট্রলিয়ান নাগরিক, মহিনের জম্মটাই অষ্ট্রেলিয়াতে , বাংলাদেশে তার হাজারো আত্বীয় স্বজন থাকলে ও মহিন কাঊকে চেনেনা। মহিনের যখন বিশ তখন একবার চিটাগাং এ এসেছিল তাই চিটাগাং এর বাড়ি খানা মহিন কাউকে চিনার আগেই আবার মা বাবার সাথে অষ্ট্রেলিয়াতে পাড়ি জমায়। অষ্ট্রেলিয়াতে মা বাবা দুজনে এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলে এই প্রথম বার দেশে আসে। দেশে ভাড়া দেয়ের উদ্দেশ্যে সে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে তিন চার টি আবাসিক বিল্ডিং করছে, আমার স্বামী মনির সে বিল্ডিং গুলির ইলেক্ট্রিকের কাজ কন্ট্রাক্ট নেয়ার সুবাদে পরিচয় এবং মনের এক আকর্ষনে ধর্মের ভায় ডাকা। এমন একজন কোটিপতি ছেলে ,তাছাড়া অল্প বয়স্ক অবিবাহিত যুবক একজন ইলেক্ট্রিকের কন্ট্রাক্টরকে মামুলী কারনে ধর্মের ভাই ডেকেছে আমার ভাবতেই আশ্বর্য লাগল। যাক এটা তার মনের আবেগ ,আমার সেটা ভাবার দরকার নেই মনে করলাম।
মহি দু দিন থেকে চলে গেল, যাওয়ার সময় আমাকে দামী একটা শাড়ী, ছেলে কে শার্ট পেন্ট এবং আমার স্বামীকে স্যুট গিফট করে গেল। তারপর হতে মহিন প্রতি সাপ্তাহে আসতে লাগল, আসার সময় কোনদিন খালি আসত না, হাজার টাকার ফলফলাদী নিয়ে আসত। এবং এক রাত থেকে পরদিন সকালে চলে যেত।
একদিন সকালে নাস্তার টেবিলে মহিন আমার স্বামীকে বলল, ভাইয়া আপনাকে যেহেতু ভাই বলে ডেকেছি সে অধিকার নিয়ে বলছি, আপনি এখান হতে প্রতিদিন বাসে যাতায়াত করে আমার কাজ গুলো করেন , তা না করে পরিবার নিয়ে আমার একটা ফ্লাটে উঠে যান, ছেলেটাও সেখানে লেখা পড়া করার সুযোগ পাবে আপনার কষ্ট ও কম হবে। আমি ও ভাবি ও ছেলেকে দেখার জন্য প্রতি সাপ্তাহে এত কষ্ট করে এখানে আসতে হবেনা।
আমার স্বামী তার প্রস্তাবে একটু আমতা আমতা করে রাজী হয়ে গেল। পরের সাপ্তাহে আমরা তার একটা ফ্লাটে উঠে গেলাম।
ফ্লাটে দুটি বেড রুম, একটি কিচেন, একটি ষ্টোর রুম, একটি গেষ্ট রুম সব মিলিয়ে একটা হাইফাই ফ্লাট, চার তলার একটা বিল্ডিং এর প্রতি তলাতে চারটি করে ফ্লাট আছে, আমাদের ফ্লাট টা পঞ্চম তলায়, পঞ্চম তলায় আর কোন ফ্লাট নেই। পঞ্চম তলার এক পাশে শুধু আমাদের ফ্লাট টা করে বাকীটা খালি পরে আছে, আমার কাছে এটা আরো বেশী মনোরম মনে হল, কারন বাসার সামনে যে ন এক বিরাট মাঠ।
মহিন আমাদের প্রতি অতী আন্তরিক , দিনের বেলায় আমার ছেলেটাকে এখানে সেখানে নিয়ে বেড়াতে যায় এবং রাতের বেলায় বাসার সামনে খোলা জায়গায় আমরা খোশগল্পে মেতে ঊঠি। আমাদের গল্পে কখনো আমার স্বামী থাকে কখনো বা থাকেনা। আমাদের গল্পের বিষয় টা একেক দিন একেক রকম হয়ে থাকে। কখনো শুধু কাজের বিষয়, কতটুকু শেষ হয়েছে বা কখন শেষ হবে ইত্যাদি। যেদিন আমার স্বামী গল্পে থাকেনা আমাদের দুজনের গল্প মাঝে মাঝে সেক্সের দিকে মোড় নেয়।
সেদিন রাতে মহিন তার জীবনের কথা বলতে বলতে কেদে উঠল, বলল, ভাবী দেখ এই পৃথিবীতে আমার আপন বলতে কেউ নেই, আমার কান্নায় আমাকে আদর কর বুকে জড়িয়ে নেবে এমন কেউ নেই, দেশের আপন জন কাউকে আমি চিনিনা আমাকেও কেউ তারা চেনেনা, মা বাবা আত্বীয় স্বজনের কারো সাথে সম্পর্ক রাখেনাই তারা কেউ আমাদের সাথে সম্পর্ক রাখেনাই। আমার আত্বীয় বলতে আপনারা দুজনেই। মহিনের কান্না সত্যি আমার সহ্য হলনা, তাকে বুকে জড়িয়ে নিলাম। তার মাথাকে আমার বুকে চেপে রেখে সান্তনা দিতে চেষ্টা করলাম, আমার কোন বদ খেয়াল ছিলনা , ছিলনা কোন যৌনতার কামনা, তবুও তার মাথা যখন আমার দুধের স্থে লেপ্টে গেল আমার যেন কি অদ্ভুদ শিহরন জেগে উঠল, মহিন ও যেন আমাকে আরো বেশী শিহরন
জাগানোর জন্য তার মাথাকে আমার দুধের উপর এদিক ওদিক করে ঘষতে লাগল। আমার দুধের স্পর্শ পেয়ে যেন মহিনের গলাটা যেন ভারী হয়ে উঠল, আমি যেন কিছুক্ষনের জন্য সম্ভিত হারিয়ে ফেললাম। মহিন মাথা ঘষতে ঘষতে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলতে লাগল, ভাবী সারা রাত আমাকে এভাবে ধরে রাখ।মহিনের মনের কোন যৌন বাসনা জেগেছিল কিনা জানিনা, আমি শেষ পর্যন্ত ছেড়ে দিলে ও শিহরন টা যেন আমাকে সারা রাত জাগিয়ে রেখেছিল।
কয়েক মাসে আমরা একে অপরের কাছে একেবারে ফ্রী হয়ে গেছিলাম, যে কোন আলাপ ফ্রী ভাবে করতাম, দেবর ভাবী যা করে আরকি। তদুপরি সেদিনের ঘটনার পর থেকে আরো বেশী ফ্রী হয়ে যায়। যতসামান্য দুরত্ব ছিল তাও চলে যায়। এখন আমাদের আলাপের মাঝে সেক্স ছাড়া কিছুই থাকেনা। আমার যৌন দুর্বল স্বামী বাসায় না থাকলে আমিও মনে মনে তাকে কামনা করতে শুরু করি, কিন্তু মুখ ফোটে তাকে কিছুই বলতে পারছিলাম না।তার চোখের চাহনি দেখলে বুঝা যায় সেও আমাকে কামনা করে তবে সাহস করে শুরু করতে পারছেনা। সে আমার দুধের দিকে ঘন ঘন তাকায়, হাটার সময় পাছার দিকে এক পলকে তাকিয়ে থাকে। আমার শাড়ি পেচের বাইরে পেটের যে অংশটা দেখা যায় তার দিকে না তাকিয়ে যেন শান্তি পায়না।
আমার দুধ গুলো বিশাল আকারের, মোটেও ঢেকে রাখা সম্ভব হয়না, বুকের উপরে মোটা কম্বল দিয়ে রাখলে ও আমার দুধ গুলো সকলের চোখে দৃশ্যমান হয়ে থাকবে। আমার এ দুধগুলর আর পাছার কারনে অনেকেই আমার দিকে হাত বাড়াতে চেয়েছে। বিয়ের আগে ও বিয়ের পরে।
সেদিন আমি বাচ্চা নিয়ে দিবা নিদ্রা যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম, কেউ বাসায় নেই। এপেশ ওপাশ করতে বেলা তিনটা বেজে গেল, ঘুম হলনা। হঠাত মহিনের গলার শব্ধ শুনতে পেলাম। আমি নাউঠে ঘুমের ভানে শুয়ে রইলাম, দরজা খোলা ছিল, মহিন ভিতরে প্রবেশ করে কাপড় ছাড়ল। তারপর আমার রুমে গিয়ে আমাকে ঘুম দেখে তার দুষ্টমি খেয়াল হল, আমি মনে মনে তার দুষ্টমি কামনা করছিলাম, তাই আমার দুধগুলোকে শাড়ী সরিয়ে উম্মুক্ত করে চিত হয়ে শুয়ে রইলাম। মহিন আস্তে সাতে আমার বিছানার কাছে এল, অনেক্ষন ধরে লোভনীয় দৃষ্টিতে দেখল, তারপর আমার বিছানায় বসে ভাবী ভাবী বলে মৃদু স্বরে ডাকল, আমি কোন সাড়া দিলাম না।আমার সাড়া না পেয়ে সে আস্তে করে আমার একটা দুধের উপর হাত রাখল, আমি শিহরে উঠলাম। মাথা হতে পা পর্যন্ত শিন শিন করে উঠল।তারপর আমার একটা দুধ চিপতে শুরু করল আর একটা দুধ চোষতে শুরু করল। বিধিবাম, ছেলেটা হঠাত কেদে উঠাতে আমায় ছেড়ে পালিয়ে গেল। ঘুম হতে উঠে তাকে কিছু না জানার ভান করলাম, সেও জানল আমি কিছু জানিনা।
রাতে প্রতিদিনের মত আমরা গল্পের আসরে বসলাম, বিভিন্ন আলাপের মাঝে মহিন বলল, আচ্ছা একটা কথা বলব কিছু মনে করবেনা ত? বললাম মনে করবনা বল। বলল, বলত যৌন মিলনে কে বেশী মজা পায়?বললাম, পুরুষরাই ত নারীদের কে ভোগ করে তাই পুরুষরাই বেশী মজা পায়, বলে হেসে উঠলাম। বলল, কাঠি দিয়ে কানে খোচালে কানে আরাম লাগে না কাঠিতে আরাম লাগে? বললাম কানে। তাহলে পুরুষরাই কিভাবে আরাম পাবে পুরুষের লাঠি দিয়ে যেখানে খোচায় সেখানে ত আরাম বেশী লাগার কথা, অতএব নারীরা বেশী মজা পায়। আমি হুহু করে হেসে উঠলাম, হাসির দমকায় আমার নিশ্চাস আটকে গেল,
বুক ধরে আমি শুয়ে গেলাম, বেহুশের মত পরে রইলাম, মহিন আমাকে চিত করে শুয়ে বুকে চাপ দিতে লাগল, কয়েকটা চাপ দিতেই আমার নিশ্বাস ছুটে গেল, আমি ঠিক হয়ে গেলেও তাকে বুঝতে দিলাম না, বুকের উপর চাপ্টা যেন আমার খুব ভাল লাগছিল। সে আরাম করে আমার দুধের উপর হাতকে চেপে রেখে বার বার চাপ দিতে লাগল, প্রায় ত্রিশ মিনিট চাপ দেয়ের পর ও আমার হুশ না হওয়াতে সে ঘাবড়ে গেল, মরে গেছি কিনা নাকে হাত দিয়ে আমার নিশ্চাস পরিক্ষা করে দেখল, বেচে থাকার প্রমান দেখে চাপ বন্ধ করে, আমার গালে গালে চুমু দিতে লাগল। ব্লাউজের উপর দিয়ে দুধগুলো টিপতে লাগল, তারপর কিছুক্ষন ভয়ে ভয়ে টিপে টিপে একটা মুখে পুরে নিল আর চোষতে লাগল। আমি এটাই কামনা করছিলাম, তার চোষন এবং মর্দনে আমি উত্তেজিত হয়ে পরলাম কিন্তু নড়াচড়া করলাম না, পাছে আমি সজ্ঞানে আছি বুঝতে পারলে ভয়ে চলে যাবে। কিছুক্ষন এমনি ভাবে চোষে সে বন্ধ করে দিল, আমাকে পাজা কোলে ঘরে নিয়ে এল। সেদিনের মত আর কিছু করলনা।
আমার মেজাজ তা বিগড়ে গেল, কি আনাড়ী যুবক? মনে মনে অভিশাপ দিলাম। আমি যেন দিন দিন পাগল হয়ে যাচ্ছি, দিন দিন সেক্সী হয়ে উঠছি। অথচ যৌন দুর্বল স্বামীর পাঁচ বছর যাবত সংসার করেও অন্য পুরুষ কে কল্পনা করেনি, আর সেই আমি
মহিনের একটু স্পর্শ পাওয়ার জন্য উতলা হয়ে উঠছি। আর মহিন যে এত আনাড়ী আমার ভাবতেই অবাক লাগে!
সেদিন সকালে আমরা তিনজনে নাস্তা করছিলাম, আমি কথায় কথায় বললাম, মহিন তুমি তোমার ভাইকে বিদেশ পাঠিয়ে দাওনা, দেশের আয়ে তার কপাল কখনো খুলবেনা। মহিন বলল, আমি দুমাস পরে চলে যাব, ভাইয়া ও যদি বিদেশ চলে দেশে আমার এগুলা দেখবে কে? কোন অসুবিধা নাই, একটা ক্লার্ক রাখবে আর আমি সব দেখাশুনা করব। তারা দুজনে রাজী হল।
আমার প্রস্তাবের পর মহিন মাসের মধ্যে তার সমস্ত ইলেক্ট্রিকের কাজ শেষ করে মনিরের জন্য কুয়েতের একটা ভিসা যোগাড় করে ফেলল, যেদিন মনিরের ফ্লাইট তারপরের দিন মহিনের ও অষ্ট্রেলিয়ার টিকেট কনফার্ম হয়ে গেল। দুদিনের মধ্যে দুজনেই চলে যাবে। যথা সময়ে মনির কুয়েত চলে গেল, আমরা দুজনেই তাকে বিমান বন্দরে এগিয়ে দিয়ে এলাম। সন্ধ্যায় মনির ফোন করে জানাল সে কুয়েত পৌছে গেছে। সেদিন আমার মন খারাপ লাগছিল, স্বামী চলে গেছে দু বছরের কন্ট্রাক্ট ভিসা। দুবছর আর তাকে দেখতে পাবনা, আমার সন্তান্টা তার বাবাকে দেখতে পাবেনা। বিষন্ন মন নিয়ে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে গেলাম।
রাত কয়টা জানিনা, আলোহীন ঘরে আমার দুধের একটা চাপ অনুভব করলাম, ঘুমটা ভেংগে গেল, দেখলাম মহিন, আমি অন্ধকারে তাকে বুঝতে দিলাম না যে জেগে আছি, ভাবলাম কাল চলে যাবে আজ সে আমার দেহটা ভোগ করতে চায় , করুক।
সে আস্তে আস্তে আমার ব্লাউজ খুলে নিল, তারপর শাড়ি পেটিকোট খুলে আমাকে সম্পুর্ন বিবস্ত্র করে দিল। তার সমস্ত দেহের কাপড় খুলে নিজেও বিবস্ত্র হয়ে গেল। তারপর আলো জালিয়ে জোর গলায় আমাকে ডাক্তে লাগল, ভাবী ভাবী উঠ। আমি কিংকর্তব্য বিমুঢ় হয়ে গেলাম। চোখ খুললে আমাকে ও তাকে উলংগ দেখতে পাব, আর আজ যেভাবে ডাকছে চোখ না খুলেও উপায় নাই। বেশীক্ষন চোখ না খুললেও সে বুঝতে পারবে আমি জেগেই ঘুমানোর ভান করছি। আমি লাফিয়ে উঠে বসে গেলাম বললাম একি? কি করেছ? সাথে সাথে আমাকে জড়িয়ে ধরে ফ্লোরে শুয়ে দিয়ে দুহাতে আমার দুধগুলোকে মলতে লাগল, আমি সতীপনা দেখানোর জন্য তাকে হাল্কা ছাড়াতে চেষ্টা করলাম, সে আরো বেশী উত্তেজিত হয়ে আমাকে ঝাপটে ধরল, সে আমার একটা দুধকে খামচে ধরে চাপ দিয়ে শুয়ায়ে অন্য দুধটা তে মুখ লাগায়ে চোষতে আরম্ভ করল, আমার নারাজী দেখে সে যত বেশী উত্তেজিত হয়েছে রাজী দেখলে মনে হয় তত উত্তেজিত হতনা, আমি চালাকী করে তাকে ধাক্কা দিয়ে ছোটে অন্য রুমে চলে গেলাম, সেও আমার পিছনে পিছনে দৌড়ে আমি দরজা বন্ধ করতে গেলে ধাক্কা দিয়ে ঢুকে গেল, তখন তার উত্তেজিত বাড়াটা চোখে পরল, অষ্ট্রেলিয়ান বাড়া বটে, বিশাল আকারের একটা শশা যেন, ঢুকেই আমাকে ঝাপটে ধরে শুয়ে দিয়ে দুধগুলো আগের মত মলতে লাগল আর চোষতে লাগল। আর বলতে লাগল, ভাবী আজ তুমি যাই কর , আমি চোদবই। আমার দেহের দুপাশে তার দুহাটু দিয়ে আমার শরীরের উপর লম্বা হয়ে শুএয়ে আমার দুধ দলাই মোচড়ায় করতে লাগল, তারপর এক্টার পর একটা করে চোষতে লাগল, তার উত্থিত বাড়া আমার তলপেটে তার কোমরের চাপে লম্বা বাশের মত চিপে রইল। দুধ চোষতে চোষতে আমি চরম উত্তেজনা বোঢ করতে লাগলাম, দুহাতে তার মাথাকে ধরে রাখলাম, কিছুক্ষন একটা চোষার পর আমি নিজেই অন্য দুধে সরিয়ে দিতে লাগলাম, সে দুধ কিছুক্ষন চোষে নিলে আবার আগের দুধে মুখটাকে নিয়ে আসতাম, আমার সাড়া পেয়ে সে শরীর থেকে উঠে বসল, তার বিশাল বাড়া আমার মুখের কাছে এনে বলল, চোষে দাও, আমি মুখে নিয়ে চোষতে লাগলাম, মুন্ডি নয় যেন একটা কেম্বিসের বল। সে আমার মাথা ধরে মুখের ভিতর বাড়াটাকে ঠাপাল, তারপর আমার আমাকে শুয়ে দিয়ে আমার পা দুটিকে উপররে দিকে তুলে সোনায় চোষতে লাগল, আমি যেন পাগল হয়ে গেলাম মাগো গেলাম গো আর পারছিনাগো বলে চিতকার করতে শুরু করেদিলাম। মাঝে মাঝে সোনাতে কামড়াতে লাগল। আমি দুপায়ের কেচি দিয়ে তার
মাথাকে সোনায় চেপে রাখলাম, অনেক্ষন চোষে আমার সোনার যেন পানি বের করার দশ করে সে থামল। তারপর সোনায় মুন্ডি ফিট করে একটা ঠেলা দিয়ে পুরা শশা সমেত বাড়াটা ঢুকিয়ে দিল, আমি এক সন্তানের মা হওয়া সত্বেও যেন ককিয়ে উঠলাম।
সোনার কারা দুটিতে টাইট অবস্থা অনুভব করলাম। তারপর আমার মাথাকে দেয়ালের সাথে ঠেকিয়ে পাকে একেবারে উপরে তুলে কোমরকে ফ্লোর থেকে আলগা করে ফেলল, তার পাকে দুরুত্বে টান টান করে খুটির মত লাগিয়ে ঠাপ দেয়া শুরু করল, কি প্রচন্ড ঠাপ, পুরা বাড়া বের করে আবার ঢুকাতে লাগল, মাঝে মাঝে বাড়াটা না ঢুকে আমার সোনার গোরায় নরম হাড়ে আঘাত হানে, মনে হয় চাপের ছোটে হাড়টা ভেংগে যাবে। কিছুক্ষন এমনি ভাবে ঠাপ মেরে আমাকে উপুড় করল, তারপর পিছন থেকে ঢুকাল, আমার পাছাকে শক্ত করে ধরে ঠাপ মারতে লাগল, প্রতি ঠাপে আমার সোনার ভিতর থেকে বাতাস বের হতে লাগল, আর ফস ফস করে শব্ধ হতে লাগল। কি যে সুখ এই চোদনে এই মহিনের সাথে পরিচয় না হলে আমি বুঝতেই পারতাম না।
আবার চিত করে ঠাপাতে লাগল, যেন ঠাপ শষ হোয়ার নয়। আমি সারাক্ষন আহ আহ-হ-হ-হ-হ-হ-হ- ই-হ-হ-হ-হ-হ-হ- করে যাচ্ছিলাম শুধু। অনেক্ষন পর আমার শরীররে যে একটা মোচড় অনুভব করলাম আর সাথে কিছু জল বেরিয়ে আমি নেতিয়ে পরলাম, মহিন আরো অনেক্ষন ঠাপাল, তারপর তার বাড়া আমার সোনার ভিতর ভুকম্পনের মত কেপে উঠল, সাথে সাথে মহিন ও চিতকার দিয়ে উঠল, আর থকথকে বীর্যে আমার সোনা ভর্তি করে দিল।জীবনে এই যৌণ তৃপ্তি পেলাম। দুজনেই উঠে আগের রুমে ফিরে গেলাম, আলো নিভিয়ে কাপড় না পড়ে শুয়ে গেলাম, সে রাতে মহিন আমায় তিন তিন বার চোদল, আমার যেন স্বপ্নের বাসর । সেদিন সুখের আবেশে আমি তার বুকে মুখ গুজে কেদে ফেলেছিলাম। মানুষের জৈবিক চাহিদার পরিতৃপ্তি এত প্রয়োজন আগে বুঝিনি।
দশটায় মহিন চলে যাবে, আমি সকালে উঠে তার জন্য খাবার দাবার পাক করলাম, মহিন সকালে উঠে কোথায় গেছে জানিনা,তবে অনুমান করলাম, পরিচিত যারা আছে তাদের কাছে বিদায় নিবে এবং যে সাইটে কাজ চলছে শেষবারের মত দেখে আসবে। মহিন আসল বারোটায়, আমি অবাক হয়ে গেলাম, বললাম তোমার না আজ ফ্লাইট, আমাকে জড়িয়ে ধরে দুগালে দুটো চুমু দিয়ে এবং দুধগুলোকে কচলাতে কচলাতে বলল, না এক সাপ্তাহে পরে যাব, কাল যেহেতু তোমায় আপন করে পেলাম আরো এক সাপ্তাহ তোমায় নিয়ে আনন্দ করব। আমি যাও বলে একটা ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে গেলাম। মহিন আর আমাকে দৌড়ালোনা।
বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে মহিন বলল, ও ভাবী শোন, আমি আমার দুজন বন্ধুকে বলেছি আমার অনুপস্থিতিতে যাতে তমায় দেখা শুনা করে, কারন দাদা ও নেই আমি ও চলে যাব তুমি একেবারে একা, আপদ বিপদে তাদের তুমি ডেকো, আমি তাদের সাথে যোগাযোগ রাখব। তারা খুব ভাল। বললাম তোমার মত ভাল? বলল, আমার মত ভাল চাও নাকি? বললাম হ্যা।
তাহলে তাদের বলে দিব আমার স্থান্টা পুরন করে দেয়ার জন্য। আমি হেসে উঠে বললাম, না না সেটা না তুমিওত প্রথমে ভাজা কইটা উল্টিয়ে খেতে জানতে না কিন্তু পরে যা করলে তেমন হবেনা ত? ও বুঝেছি , না তেমন হবেনা।
রাতে কাবার সেরে আমরা প্রতিদিনের মত আড্ডায় বসলাম, আজকের আড্ডাতে ভিন্ন ধরনের আমেজ আছে, আগে আমার স্বামী ছিল আজ নেই, মহিন ভয়ে ভয়ে থাকত, আমিও। কিন্তু আজ দুজনেই যেন স্বাধীন কপোত-কপোতীর মত। আজ চাদের আলোটা খুব বেশী ফকফকা, আলোটা যেন আমাদের দিকে চেয়ে চেয়ে হাসছে, চাদের বুড়ি যেন কথা বলছে। মহিন আজ একটা হাফ পেন্ট পরেছে শুধু, গায়ে আর কোন বস্ত্র নেই, আমি মহিনের মনোভাব বুঝতে পেরে আমি গায়ে একটা চাদর পরে পরনে একটা পেটিকোট পরে সেখানে গেলাম। আমি যাওয়ার সাথে সাথে মহিন আমাকে তার দু উরুর উপর চিত করে শুয়ে দিল, আমার মুখের ভিতর তার জিব টা ঢুকিয়ে নাড়তে লাগল, আমিও আমার জিব কে তার জিবের সাথে লাগিয়ে নারতে লাগলাম। মহিন এক কাপ পরিমান থুথু আমার মুখে ছেড়ে দিল, আমি গিলে খেয়ে ফেললাম, আমার কিছু থুথু মহিন খেয়ে নিল।
আমি উত্তেজিত হয়ে গেলাম, টেনে তার হাফ পেন্ট খুলে বাড়া বের করে চোষতে শুরু করে দিলাম, মহিন আ-হ -হ হা ভাবী কি সুখ দিচ্ছ, বাম হাতে আমার মাথকে তার বাড়ার অপর চেপে ধরে রাখছিল আর ডান হাত দিয়ে একটা দুধকে চিপছিল। দুধ চিপাতে যেন আরাম পাচ্ছিলনা, তাই মহিন আমার পেটিকোটের ভিতর হাত দিয়ে সোনার ভিতর হাত দিয়ে একটা আংগুল ঢুকিয়ে আংগুল চোদা করেতে লাগল। তার মধ্যমা আংগুল যেন আমার স্বামীর লিংগের সমান, পরিপুর্ন ঠাপের মাত লাগছে, সোনাতে প্রচন্ড সুড়সুড়িতে আমি ই-হ ই-স করে এক ধরনের শব্ধে গোংগাতে লাগলাম। মাঝে মাঝে বাড়া চোষা বন্ধ করে মাথা উচু করে ঠাপের মজা নিচ্ছিলাম। ঠাপ বন্ধ করলে সে আমার মুখে বাড়া দিয়ে গুতা দিয়ে চোষতে ইংগিত করে । আমি বার চোষতে থাকি। তারপর আমাকে চিত করে শুয়ে আমার দু দুধকে দুহাতে চিপে ধরে বোটাগুলোকে চিকন করে নিল আর চোষতে চোষতে বাড়ার মুন্ডিকে সোনার দরজায় ঠেকিয়ে রাখল,চোষার এক পর্যায়ে এক ধাক্কা দিয়ে পুরো বাড়া ঢুকিয়ে দিল, আমি আহ -হ -হ-হ করে উঠে তার পিঠ জড়িয়ে ধরলাম। আংগুল চোদনে আমার আগে থেকে মাল বের হওয়ার উপক্রম কয়েকটা ঠাপের পরে আমি গল্ গল করে মাল ছেড়ে দিলাম। সে অনেক্ষন ধরে আমাকে চোদে আমার সোনায় বীর্যপাত করল। আমি হু করে একটা সুখের নিশ্বাস ফেললাম।
এক সাপ্তাহ ধরে সে আমাকে দিনে দু থেকে চার বার করে প্রান ভরে চোদল, আমার সোনাটা ফুলে গেছে, ভাদ্র মাসে কুকুরের চোদায় কুকুরীর সোনা যেমন ফুলে ফুলে থাকে আমার ও তেমন ফুলে গেছে। চেগায়ে চেগায়ে হাটতে হয়, হাটার সময় যেন রানের গোড়ায় সোনাটা লেগে থাকে। তবুও পাঁচ বছরের মরা যৌবন কে সে জাগিয়ে দিয়েছে, মরা নদীতে জোয়ারের পানি বইছে, অতৃপ্ত যৌবনকে তৃপ্তির স্পর্শ দিয়েছে।
যাবার আগের দিন তার বন্ধুকে আমার বাসায় নিয়ে এল, তাদের সাথে পরিচিত হলাম। তাদের একজনের নাম রাজীব আরেকজনের নাম কামরুল। মহিন আমাকে দেখিয়ে বলল, এ আমার ভাবী, আমি চলে গেলে তাকে একটু আসা যাওয়ার মাঝে দেখবে , বিপদে আপদে সাহায্য করবে, খবরদার খারাপ চোখে দেখবেনা। তিনজনে হু হু করে হেসে উঠল। আমি মহিন কে ধমক দিয়ে বললাম সব জায়গায় ফালতু কথা বলবে না। ধমক খেয়ে অপর দুজনে চুপসে গেল। যাবার দিন আমি ও তার দু বন্ধু বিমান বন্দরে তাকে বিদায় জানালাম।
আমার কিছু ভাল লাগছিল না, তাকে বিদায় দিয়ে বাসায় অঝোরে কাদলাম, স্বামীর জন্যো ও আমার এত কান্না আসেনি। পরের দিন সকালে গ্রামের বাড়ি চলে আসলাম, এক সাপ্তাহ থাকার পর আবার বাসায় ফিরলাম। আসার সময় আমার মা বলল, ছেলেটা স্কুল যাওয়ার সময় হয়েছে , সেখানে তুই একা একেত মহিলা, ছেলেটাকে এখানে রেখে যা আমি স্কুলে পাঠাব। ভাবলাম ছেলেটা এখন হাটা হুটা করে, কোথায় থেকে যায় ঠিক নাই। তা ছাড়া আমার মায়ের নাতি বলতে এ এক্টাই তাই আদর করে রাখতে চাচ্ছে। মায়ের কাছে রেখে এলাম। আমার বাড়ীর এক চাচা আমাকে বাসায় পৌছে দিয়ে রাতে থেকে সকালে চলে গেল।
বিকাল পাঁচটায় রাজীব এল, আমার কুশলাদী জানল। চা নাস্তা খাওয়ালাম। বাজার সাজার কিছু লাগবে কিনা জানতে চাইলে বললাম কি কি লাগবে, সে আমার প্রয়োজনীয় সব এনে দিয়ে চলে গেল। আমার স্বামী মনির এ এক সাপ্তাহে কোন খবর নেয়নি।
সেদিন টেলিফোন করল, সব কিছু জেনে বলল, সাহস যুগিয়ে সেখানে থেকো আর অসুবিধা মনে করলে বাড়ী চলে যেও। বললাম না আমার কোন অসুবিধা হবেনা, থাকতে পারব।
রাজীব আর কামরুল একজন সকালে আসলে অন্যজন বিকালে এসে আমার খবর নিতে লাগল, তারা যেন আমার প্রতি বেশী আগ্রহী হয়ে পরেছে। তারা যখন আসে ঘন্টার পর ঘন্টা আমার সাথে বসে আলাপ করতে থাকে, এই আলাপ না সে আলাপ করতে করতে কয়েক ঘন্টা কেটে যায়। সকালে রাজীব আসলে ত বিকেলে কামরুল, বা সকালে কামরুল আসলে বিকেলে রাজীব। সব সময় একজন না একজন থাকবেই। আমার সময় কি ভাবে কেটে যায় আমি নিজেই বুঝিনা। শুধু মাত্র রাতে শুয়ে গেলে মনির না হয় মহিন আমার মনে ভেসে উঠে। মহিনের সাথে খুব বেশী ভাবি, তার এ সাত দিনের স্মৃতি মনিরে পাঁচ বছরের স্মৃতিকে ম্লান করে দিয়েছে। প্রকৃত নারীত্বের স্বাদ পেয়েছি আমি মহিনের কাছে। মহিনের পৌরুষ আমার দেহের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যৌনতা পৌছে দিয়েছে।মহিনের কথা মনে করলে আমি খুব সেক্সী হয়ে উঠি, মনে হয় মহিন যখন নাই তখন এ মুহুর্তে মহিনের মত কোন পৌরুষধারী যুবকের বুকে ঝাপিয়ে পরি আর সে আমার শরীর নিয়ে কামনায় মেতে উঠুক। রাজীব আর কামরুলের ছবি মাঝে মাঝে আমার মনে উকি মারে, তাদের দেহ দেখলে বুঝা যায় তারাও খুব পৌরুষ ধারী। লম্বা হাতের লম্বা আংগুল, বিরাট লম্বা দেহ, মিডিয়াম আকারের শরীর, মনে হয় তারা দুজনেই সুপুরুষ হবে। তাদের কথা মনে হলে মহিন কে আমার সন্দেহ হয়। তার অনুপ্সথিতিতে আমার যৌবন নৌকার মাঝি হিসাবে তাদের কে রেখে যায়নিত! নয়ত তাদের দরকার কি ছিল? আমার বাজার করার জন্য একজন দশ বারো বছরের চাকর ছেলে হলে চলত। তাদের চাহনি , কথাবার্তা এখন তেমনই ত মনে হয়। ছি ছি কি ভাবছি? আমি কি যৌন উম্মাদ হয়ে গেছি? আমি নিজেকে বেশ্যাতে পরিনত করব? হ্যা মহিনের প্রচন্ড যৌন ভোগে আমাকে যৌন উম্মাদ বানিয়ে ফেলেছে।আমি যৌনতাকে ভোগ করতে চাই। রাজীব বা কামরুল যে কেউ আমাকে ঝাপ্টে ধরলে আমি বাধা দেবনা, তারা দুজনে একসাথে ধরলেও না। মহিন চলে যাওয়ার পর আমার যৌনতা হঠাত অবরুদ্ধ হয়ে গেছে, আর অবরুদ্ধতা আমাকে এক্তা যৌন রুগীতে পরিনত করে ফেলেছে। তাই সারাক্ষন যৌনতা নিয়ে ভাবতে থাকি। রাজিব বাজার থেকে এক কেজী বেগুন এনেছিল, মাঝে মাঝে কল্পনা করি একটা বেগুন ঢুকিয়ে ঠাপালে কেমন হয়।
সেদিন রাজীব আমার সাথে আলাপ করতে করতে বেলা বারোটা বেজে গেল, আলাপের সময় আমার মনে সেক্স জেগে উঠে, কথায় কথায় আমি বুক দুলায়ে রাজীবের সামনে হাসতে থাকি, অট্ট হাসিতে ফেটে পরি, তার চোখের সামনে স্তনগুলোকে দুলাতে থাকি, রাজীবের চোখ মুখ ও এক প্রকার উত্তেজনায় লাল হয়ে গেছে, তার গলা ভাংগা ভাংগা হয়ে গেছে, কিন্তু রাজীব আমাকে সাহস করে ধরল না, শেষ পর্যন্ত রাজীব বিদায় নিয়ে চলে গেল, সে চলে যাওয়াতে খুব খারাপ লাগল, রাজীবের আনা একটা মোটা লম্বা বেগুন হাতে নিলাম, বাথ রুমে গেলাম, বাথ রুমে গোসল করার এক পর্যায়ে কাপড় চোপড় সব খুলে প্রতিদিনের মত উলংগ হয়ে গেলাম, ঝর্নার পানি আমার গায়ে পরছে আর আমি সমস্ত শরীরে সাবান মাখছি, হঠাত বাথ রুমের ছিদ্র দিয়ে দেখলাম আমার শরীরের দিকে দুটি চোখ এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে, প্রথমে ভয় পেয়ে গেলাম, পরে বুঝলাম রাজীব ছাড়া কেউ নয়। রাজীবকে দেখে খুশিই হলাম, কিন্তু আমি না দেখার ভান করে দরজা খুলে বের হয়ে একটা কিছু নেয়ার অভিনয় করে দরজা না বেধে আবার ভিতরে ঢুকলাম, তারপর তাকে দেখিয়ে দেখিয়ে বেগুনে ভাল করে সাবান মাখালাম, তার দিকে সোনাটা ফিরিয়ে লম্বা বেগুন্টা আমার সোনায় পুরাটা ঢুকিয়ে দিলাম, কয়েকেটা ঠাপ মেরে সোনার ভিতর বেগুন রেখেই চোখ বনধ করে চিত হয়ে কিছুক্ষন শুয়ে থাকলাম, হঠাত আমার সোনা থেকে কারো টানে বেগুন্টা বের হয়ে গেল, চোখ খুলে অবাক হওয়ার ভংগিতে বললাম একি তুমি? এখানে কি করছ? সে আমাকে ঝাপ্টে ধরে ফেলল, বলল, শুধু বেগুন ঢুকালে হবে? তৃপ্তি পেতে আরো অনেক কিছু করতে হয়,আর তার জন্য আমাকে দরকার। রাজীব ধর্ষনের কায়দায় আমার একটা দুধে এমন একটা চিপ দিল আমি ব্যাথায় মা মা মা করে চিতকার করে উঠলাম।তাকে প্রচন্ড বাধা দিলাম, তার দুহাতের কব্জি ধরে ফেলে বললাম, প্লীজ আমি মহিনের ভাবী আমার সাথে এ আচরন কখনো মহিন সহ্য করবেনা, মহিন কে জানাতে বাধ্য করবেন না। আমার বাধা রাজীব কে আরো বেশী পাগল করে দিল, দ্বীগুন উত্তেজনায় দাত কিড়মিড় করে বলল, ধরেছি যখন আজ তোমাকে চোদেই তবে ছাড়ব।মহিন আমাকে তার কনুই দিয়ে চেপে রাখল। হাত মোচড় দিয়ে তার কব্জি ছাড়িয়ে নিয়ে আমাকে উপুড় করে আমার ভেজা ব্লাউজ দিয়ে দুহাতকে পিছনে নিয়ে বেধে ফেলল,তারপর আবার চিত করে দিল। আমার বাধা দেয়ার নিখুত অভিনয় রাজীব বুঝতেই পারেনি ভেবে ভাল লাগল, কারন সবাইকে এ ভাবে দেহটা ভোগ করতে দিলে চরিত্রহীন ভাববে। রাজীব কে অনুনয় করে বললাম হাতে ব্যাথা পাচ্ছি হাতটা ছেড়ে দিন, হাত ছাড়তে রাজি হলনা। রাজীব আমার আমার দুধ গুলো নিয়ে কচলিয়ে কচলিয়ে খেলা করতে লাগল আর মুখ বাকিয়ে বলতে লাগল ফাইন দুধ বানিয়েছ তুমি, কচলাতে খুব মজা পাচ্ছি, সে একবার দুহাতে দু দুধ কচলায় আবার হাতের তালু দিয়ে চেপে রেখে তালুকে ঘুরায়, এ ভাবে কচলাতে কচলাতে আমার ফর্সা দুধ গুলো লাল হয়ে গেছে।
আমি তার আচরনে ব্যাথা পেলেও কিছু বলার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছি, তারপর এক্টার পর একটা করে বদলিয়ে বদলিয়ে দুধ গুলো চোষা শুরু করল। আমার আগের উত্তেজনা দ্বিগুন বেড়ে গেল, চোখ বুঝে গোংগাতে গোংগাতে বুক্টাকে একবার উচু করে তার মুখের দিকে ঠেলে দিই আবার নামিয়ে ফেলি, একবার ডানে আবার বামে করে বুক্টা নাড়াতে লাগলাম। শেষ পর্যন্ত ডান দিকে কাত হয়ে গেলাম, রাজীব আমার উত্তেজনা বুঝতে পেরে তার বাড়াটা আমার মুখে ঢুকিয়ে দিল। আমি চোষতে লাগলাম , আমার চোষা দেখে সে হেসে উঠল আর পিছনের বাধন খুলে দিয়ে পিঠা হাত বুলিয়ে আদর করতে করতে বলল, এইত লক্ষী বউ আমার।রাজীবের বাড়াটা ঠিক মহিনে বাড়ার মতই বিরাট আকারের, মহিনের টা ফর্সা আর রাজীবের টা কালচে ধরনের।লম্বায় একি হলেও রাজীবের টা আরো একটু মোটা মনে হল। মোটা ও লম্বা বাড়াই নারীর জন্য ভাল, যৌনতার পুর্ন তৃপ্তি পাওয়া যায়। আমার চোষনে রাজীব আহ ইহ আউ করে করে বাড়া কে আমার মুখে ঠেলে ঠেলে ধরতে লাগল, অনেক্ষন চোষার পর সে বের করে আমাকে চিত করে শুয়ে দিয়ে সোনায় জিব লাগায়ে চাটতে লাগল, জিব লাগানোর সাথে সাথে আমি আহ করে উঠলাম, দুপায়ে কেচি দিয়ে তার মাথাকে জড়িয়ে ধরালাম, আমার সমস্ত শরীর শিনশিনিয়ে বাকিয়ে যেতে লাগল, নিজেকে কন্ট্রোল করা সম্ভব হচ্ছিল না। চরম উত্তেজন্য চোখে পানি চলে আসল, চিতকার করে বললাম ঢুকান।
রাজীব তার মুঠো ভরে বাড়াটাকে ধরে মুন্ডিটাকে ছেদা বরাবর বসাল, আমার পা দুটিকে তার হাতের কেচিতে নিয়ে সামনের দিকে ঠেলে লম্বাভাবে আমার বুকের উপর শুয়ে দুদ দুধকে দু মুঠে ধরে আমার ঠোঠ গুলোকে চোষতে চোষতে হেচকা একটা ঠেলা দিল , ফচাত করে একটা হাল্কা শব্ধ করে পুরো বাড়া টা ঢুকে গেল।তারপর শুরু হল রাজীবের ঠাপানো, এত দ্রুত গতিতে ঠাপাচ্ছিল যে চোখের পলক ফেলার আগেই কয়েক ঠাপ মারা হয়ে যায়। মহিন চলে যাওয়ার পর এটাই আমার প্রথম চোদন লীলা তাই এত আরাম আর মজা লাগছিল যে সুখে দুচোখ বেয়ে আনন্দাশ্রু বের হয়ে আসল। দু হাতে রাজীব কে জড়িয়ে ধরে রাজীবের ঠাপের তালে তালে আমিও তল ঠাপ দিতে লাগলাম।রাজীবের বিরতিহীন দ্রুত ঠাপের ফলে আমি বেশীক্ষন টিকে থাকতে পারলাম না, সোনার দু পাড় সংকোচিত হয়ে রাজীবের বাড়াকে কামড়ে ধরল, সমস্ত দেহখানি মোচড় দিয়ে উঠল, আ-আ-আ-আ-আ করে মুখে অবিরত একটা শব্ধ করতে করতে আমি মাল ছেড়ে দিলাম। রাজীব আরো অনেক্ষন ঠাপালো, হঠাত আহ -আ আ -আ-আ-আ-আ- ভাবী ভাবী বলে ডাক দিয়ে উঠল সাথে সাথে তার বাড়া আমার সোনার কেপে উঠল আর চিরিত চিরিত করে বীর্য ছেড়ে দিয়ে আমার বুকের উপর শুয়ে পড়ল।
তারপর একদিন কামরুলের সাথে আমার দেহ মিলন হল। একেক পুরুষের একেক আনন্দ, বহুগামী নারী না হলে সে আনন্দ বুঝানো যাবেনা। দু বছর যাবত আমায় রাজীব ও কামরুল যখন ইচ্ছা তখন ভোগ করেছে, আমি মহিনের টাকায় মহিনের বাসায় জীবিকা নির্বাহ করেছি। আর রাজীব ও কামরুল্কে দেহ দিয়ে মজা লুটেছি।
দুবছর পর আমার স্বামী মনির কারো মাধ্যমে আমার রাজীব ও কামরুলের এক সাথে থাকার কথা শুনে তালাক নামা পাঠাল, শুনেছি সে ফেনী শহরের কোন এক এলাকায় জমি কিনে বাড়ি করে নতুন সংসার পেতেছে। তারও কিছুদিন পর মহিন দেশে এল তার বউ বাচ্চা নিয়ে, তার বউ আমাকে তার বাড়ি থেকে বের করে দিল, রাজীব ও কামরুল আমাকে কেউ রাখলনা। চলে এলাম বাপের বাড়ীতে। সহায় সম্বল হীন অবস্থায় পরের বাড়ীতে কাজ করে এখন জীবীকা নির্বা করি। এখন কারো কথা মনে পরেনা শুধু মনে পরে আমার স্বামী মনিরের কথা, তার কথা ভেবে এখন মাঝে মাঝে কাদি। মহিনের কথা মনে পরলে শুধু অভিশাপ দিই, কারন আমার সুখে সংসার টা তচনচ করে দিল ঐ ধর্মের ভাই নামে ডাকা দেবর টাই।
না না তা কি করে হয় ? আমার স্ত্রী কে আপু ডাকলে আমিত তোমার দুলা ভাই হয়ে যাব না?
আমরা তিনজনেই সমস্বরে হেসে উঠলাম।
মহিন আমাকে লক্ষ্য করে বলল, আপনি যেটা ডাকতে বলেন আমি সেটাই ডাকব।
আমি খিল খিল হেসে উঠে বললাম, আমাকে ভাবীই বলে ই ডাকবে।
সে প্রথম পরিচয়ের দিন হতে আমাকে ভাবীই বলে ডাক্তে শুরু করল, আর আমি ও দেবর হিসাবে তাকে দেখতে লাগলাম।
রাতে তিঞ্জনেই গল্প করে কাটালাম, মহিন কিভাবে আমার স্বামীকে ভাই ডাকল সেই গল্প, আর মহিনের জীবন কাহীনি শুনতে শুনতে রাত তিনটা বেজে গেল। মহিনের মা বাবা বাংলাদেশী অষ্ট্রলিয়ান নাগরিক, মহিনের জম্মটাই অষ্ট্রেলিয়াতে , বাংলাদেশে তার হাজারো আত্বীয় স্বজন থাকলে ও মহিন কাঊকে চেনেনা। মহিনের যখন বিশ তখন একবার চিটাগাং এ এসেছিল তাই চিটাগাং এর বাড়ি খানা মহিন কাউকে চিনার আগেই আবার মা বাবার সাথে অষ্ট্রেলিয়াতে পাড়ি জমায়। অষ্ট্রেলিয়াতে মা বাবা দুজনে এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলে এই প্রথম বার দেশে আসে। দেশে ভাড়া দেয়ের উদ্দেশ্যে সে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে তিন চার টি আবাসিক বিল্ডিং করছে, আমার স্বামী মনির সে বিল্ডিং গুলির ইলেক্ট্রিকের কাজ কন্ট্রাক্ট নেয়ার সুবাদে পরিচয় এবং মনের এক আকর্ষনে ধর্মের ভায় ডাকা। এমন একজন কোটিপতি ছেলে ,তাছাড়া অল্প বয়স্ক অবিবাহিত যুবক একজন ইলেক্ট্রিকের কন্ট্রাক্টরকে মামুলী কারনে ধর্মের ভাই ডেকেছে আমার ভাবতেই আশ্বর্য লাগল। যাক এটা তার মনের আবেগ ,আমার সেটা ভাবার দরকার নেই মনে করলাম।
মহি দু দিন থেকে চলে গেল, যাওয়ার সময় আমাকে দামী একটা শাড়ী, ছেলে কে শার্ট পেন্ট এবং আমার স্বামীকে স্যুট গিফট করে গেল। তারপর হতে মহিন প্রতি সাপ্তাহে আসতে লাগল, আসার সময় কোনদিন খালি আসত না, হাজার টাকার ফলফলাদী নিয়ে আসত। এবং এক রাত থেকে পরদিন সকালে চলে যেত।
একদিন সকালে নাস্তার টেবিলে মহিন আমার স্বামীকে বলল, ভাইয়া আপনাকে যেহেতু ভাই বলে ডেকেছি সে অধিকার নিয়ে বলছি, আপনি এখান হতে প্রতিদিন বাসে যাতায়াত করে আমার কাজ গুলো করেন , তা না করে পরিবার নিয়ে আমার একটা ফ্লাটে উঠে যান, ছেলেটাও সেখানে লেখা পড়া করার সুযোগ পাবে আপনার কষ্ট ও কম হবে। আমি ও ভাবি ও ছেলেকে দেখার জন্য প্রতি সাপ্তাহে এত কষ্ট করে এখানে আসতে হবেনা।
আমার স্বামী তার প্রস্তাবে একটু আমতা আমতা করে রাজী হয়ে গেল। পরের সাপ্তাহে আমরা তার একটা ফ্লাটে উঠে গেলাম।
ফ্লাটে দুটি বেড রুম, একটি কিচেন, একটি ষ্টোর রুম, একটি গেষ্ট রুম সব মিলিয়ে একটা হাইফাই ফ্লাট, চার তলার একটা বিল্ডিং এর প্রতি তলাতে চারটি করে ফ্লাট আছে, আমাদের ফ্লাট টা পঞ্চম তলায়, পঞ্চম তলায় আর কোন ফ্লাট নেই। পঞ্চম তলার এক পাশে শুধু আমাদের ফ্লাট টা করে বাকীটা খালি পরে আছে, আমার কাছে এটা আরো বেশী মনোরম মনে হল, কারন বাসার সামনে যে ন এক বিরাট মাঠ।
মহিন আমাদের প্রতি অতী আন্তরিক , দিনের বেলায় আমার ছেলেটাকে এখানে সেখানে নিয়ে বেড়াতে যায় এবং রাতের বেলায় বাসার সামনে খোলা জায়গায় আমরা খোশগল্পে মেতে ঊঠি। আমাদের গল্পে কখনো আমার স্বামী থাকে কখনো বা থাকেনা। আমাদের গল্পের বিষয় টা একেক দিন একেক রকম হয়ে থাকে। কখনো শুধু কাজের বিষয়, কতটুকু শেষ হয়েছে বা কখন শেষ হবে ইত্যাদি। যেদিন আমার স্বামী গল্পে থাকেনা আমাদের দুজনের গল্প মাঝে মাঝে সেক্সের দিকে মোড় নেয়।
সেদিন রাতে মহিন তার জীবনের কথা বলতে বলতে কেদে উঠল, বলল, ভাবী দেখ এই পৃথিবীতে আমার আপন বলতে কেউ নেই, আমার কান্নায় আমাকে আদর কর বুকে জড়িয়ে নেবে এমন কেউ নেই, দেশের আপন জন কাউকে আমি চিনিনা আমাকেও কেউ তারা চেনেনা, মা বাবা আত্বীয় স্বজনের কারো সাথে সম্পর্ক রাখেনাই তারা কেউ আমাদের সাথে সম্পর্ক রাখেনাই। আমার আত্বীয় বলতে আপনারা দুজনেই। মহিনের কান্না সত্যি আমার সহ্য হলনা, তাকে বুকে জড়িয়ে নিলাম। তার মাথাকে আমার বুকে চেপে রেখে সান্তনা দিতে চেষ্টা করলাম, আমার কোন বদ খেয়াল ছিলনা , ছিলনা কোন যৌনতার কামনা, তবুও তার মাথা যখন আমার দুধের স্থে লেপ্টে গেল আমার যেন কি অদ্ভুদ শিহরন জেগে উঠল, মহিন ও যেন আমাকে আরো বেশী শিহরন
জাগানোর জন্য তার মাথাকে আমার দুধের উপর এদিক ওদিক করে ঘষতে লাগল। আমার দুধের স্পর্শ পেয়ে যেন মহিনের গলাটা যেন ভারী হয়ে উঠল, আমি যেন কিছুক্ষনের জন্য সম্ভিত হারিয়ে ফেললাম। মহিন মাথা ঘষতে ঘষতে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলতে লাগল, ভাবী সারা রাত আমাকে এভাবে ধরে রাখ।মহিনের মনের কোন যৌন বাসনা জেগেছিল কিনা জানিনা, আমি শেষ পর্যন্ত ছেড়ে দিলে ও শিহরন টা যেন আমাকে সারা রাত জাগিয়ে রেখেছিল।
কয়েক মাসে আমরা একে অপরের কাছে একেবারে ফ্রী হয়ে গেছিলাম, যে কোন আলাপ ফ্রী ভাবে করতাম, দেবর ভাবী যা করে আরকি। তদুপরি সেদিনের ঘটনার পর থেকে আরো বেশী ফ্রী হয়ে যায়। যতসামান্য দুরত্ব ছিল তাও চলে যায়। এখন আমাদের আলাপের মাঝে সেক্স ছাড়া কিছুই থাকেনা। আমার যৌন দুর্বল স্বামী বাসায় না থাকলে আমিও মনে মনে তাকে কামনা করতে শুরু করি, কিন্তু মুখ ফোটে তাকে কিছুই বলতে পারছিলাম না।তার চোখের চাহনি দেখলে বুঝা যায় সেও আমাকে কামনা করে তবে সাহস করে শুরু করতে পারছেনা। সে আমার দুধের দিকে ঘন ঘন তাকায়, হাটার সময় পাছার দিকে এক পলকে তাকিয়ে থাকে। আমার শাড়ি পেচের বাইরে পেটের যে অংশটা দেখা যায় তার দিকে না তাকিয়ে যেন শান্তি পায়না।
আমার দুধ গুলো বিশাল আকারের, মোটেও ঢেকে রাখা সম্ভব হয়না, বুকের উপরে মোটা কম্বল দিয়ে রাখলে ও আমার দুধ গুলো সকলের চোখে দৃশ্যমান হয়ে থাকবে। আমার এ দুধগুলর আর পাছার কারনে অনেকেই আমার দিকে হাত বাড়াতে চেয়েছে। বিয়ের আগে ও বিয়ের পরে।
সেদিন আমি বাচ্চা নিয়ে দিবা নিদ্রা যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম, কেউ বাসায় নেই। এপেশ ওপাশ করতে বেলা তিনটা বেজে গেল, ঘুম হলনা। হঠাত মহিনের গলার শব্ধ শুনতে পেলাম। আমি নাউঠে ঘুমের ভানে শুয়ে রইলাম, দরজা খোলা ছিল, মহিন ভিতরে প্রবেশ করে কাপড় ছাড়ল। তারপর আমার রুমে গিয়ে আমাকে ঘুম দেখে তার দুষ্টমি খেয়াল হল, আমি মনে মনে তার দুষ্টমি কামনা করছিলাম, তাই আমার দুধগুলোকে শাড়ী সরিয়ে উম্মুক্ত করে চিত হয়ে শুয়ে রইলাম। মহিন আস্তে সাতে আমার বিছানার কাছে এল, অনেক্ষন ধরে লোভনীয় দৃষ্টিতে দেখল, তারপর আমার বিছানায় বসে ভাবী ভাবী বলে মৃদু স্বরে ডাকল, আমি কোন সাড়া দিলাম না।আমার সাড়া না পেয়ে সে আস্তে করে আমার একটা দুধের উপর হাত রাখল, আমি শিহরে উঠলাম। মাথা হতে পা পর্যন্ত শিন শিন করে উঠল।তারপর আমার একটা দুধ চিপতে শুরু করল আর একটা দুধ চোষতে শুরু করল। বিধিবাম, ছেলেটা হঠাত কেদে উঠাতে আমায় ছেড়ে পালিয়ে গেল। ঘুম হতে উঠে তাকে কিছু না জানার ভান করলাম, সেও জানল আমি কিছু জানিনা।
রাতে প্রতিদিনের মত আমরা গল্পের আসরে বসলাম, বিভিন্ন আলাপের মাঝে মহিন বলল, আচ্ছা একটা কথা বলব কিছু মনে করবেনা ত? বললাম মনে করবনা বল। বলল, বলত যৌন মিলনে কে বেশী মজা পায়?বললাম, পুরুষরাই ত নারীদের কে ভোগ করে তাই পুরুষরাই বেশী মজা পায়, বলে হেসে উঠলাম। বলল, কাঠি দিয়ে কানে খোচালে কানে আরাম লাগে না কাঠিতে আরাম লাগে? বললাম কানে। তাহলে পুরুষরাই কিভাবে আরাম পাবে পুরুষের লাঠি দিয়ে যেখানে খোচায় সেখানে ত আরাম বেশী লাগার কথা, অতএব নারীরা বেশী মজা পায়। আমি হুহু করে হেসে উঠলাম, হাসির দমকায় আমার নিশ্চাস আটকে গেল,
বুক ধরে আমি শুয়ে গেলাম, বেহুশের মত পরে রইলাম, মহিন আমাকে চিত করে শুয়ে বুকে চাপ দিতে লাগল, কয়েকটা চাপ দিতেই আমার নিশ্বাস ছুটে গেল, আমি ঠিক হয়ে গেলেও তাকে বুঝতে দিলাম না, বুকের উপর চাপ্টা যেন আমার খুব ভাল লাগছিল। সে আরাম করে আমার দুধের উপর হাতকে চেপে রেখে বার বার চাপ দিতে লাগল, প্রায় ত্রিশ মিনিট চাপ দেয়ের পর ও আমার হুশ না হওয়াতে সে ঘাবড়ে গেল, মরে গেছি কিনা নাকে হাত দিয়ে আমার নিশ্চাস পরিক্ষা করে দেখল, বেচে থাকার প্রমান দেখে চাপ বন্ধ করে, আমার গালে গালে চুমু দিতে লাগল। ব্লাউজের উপর দিয়ে দুধগুলো টিপতে লাগল, তারপর কিছুক্ষন ভয়ে ভয়ে টিপে টিপে একটা মুখে পুরে নিল আর চোষতে লাগল। আমি এটাই কামনা করছিলাম, তার চোষন এবং মর্দনে আমি উত্তেজিত হয়ে পরলাম কিন্তু নড়াচড়া করলাম না, পাছে আমি সজ্ঞানে আছি বুঝতে পারলে ভয়ে চলে যাবে। কিছুক্ষন এমনি ভাবে চোষে সে বন্ধ করে দিল, আমাকে পাজা কোলে ঘরে নিয়ে এল। সেদিনের মত আর কিছু করলনা।
আমার মেজাজ তা বিগড়ে গেল, কি আনাড়ী যুবক? মনে মনে অভিশাপ দিলাম। আমি যেন দিন দিন পাগল হয়ে যাচ্ছি, দিন দিন সেক্সী হয়ে উঠছি। অথচ যৌন দুর্বল স্বামীর পাঁচ বছর যাবত সংসার করেও অন্য পুরুষ কে কল্পনা করেনি, আর সেই আমি
মহিনের একটু স্পর্শ পাওয়ার জন্য উতলা হয়ে উঠছি। আর মহিন যে এত আনাড়ী আমার ভাবতেই অবাক লাগে!
সেদিন সকালে আমরা তিনজনে নাস্তা করছিলাম, আমি কথায় কথায় বললাম, মহিন তুমি তোমার ভাইকে বিদেশ পাঠিয়ে দাওনা, দেশের আয়ে তার কপাল কখনো খুলবেনা। মহিন বলল, আমি দুমাস পরে চলে যাব, ভাইয়া ও যদি বিদেশ চলে দেশে আমার এগুলা দেখবে কে? কোন অসুবিধা নাই, একটা ক্লার্ক রাখবে আর আমি সব দেখাশুনা করব। তারা দুজনে রাজী হল।
আমার প্রস্তাবের পর মহিন মাসের মধ্যে তার সমস্ত ইলেক্ট্রিকের কাজ শেষ করে মনিরের জন্য কুয়েতের একটা ভিসা যোগাড় করে ফেলল, যেদিন মনিরের ফ্লাইট তারপরের দিন মহিনের ও অষ্ট্রেলিয়ার টিকেট কনফার্ম হয়ে গেল। দুদিনের মধ্যে দুজনেই চলে যাবে। যথা সময়ে মনির কুয়েত চলে গেল, আমরা দুজনেই তাকে বিমান বন্দরে এগিয়ে দিয়ে এলাম। সন্ধ্যায় মনির ফোন করে জানাল সে কুয়েত পৌছে গেছে। সেদিন আমার মন খারাপ লাগছিল, স্বামী চলে গেছে দু বছরের কন্ট্রাক্ট ভিসা। দুবছর আর তাকে দেখতে পাবনা, আমার সন্তান্টা তার বাবাকে দেখতে পাবেনা। বিষন্ন মন নিয়ে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে গেলাম।
রাত কয়টা জানিনা, আলোহীন ঘরে আমার দুধের একটা চাপ অনুভব করলাম, ঘুমটা ভেংগে গেল, দেখলাম মহিন, আমি অন্ধকারে তাকে বুঝতে দিলাম না যে জেগে আছি, ভাবলাম কাল চলে যাবে আজ সে আমার দেহটা ভোগ করতে চায় , করুক।
সে আস্তে আস্তে আমার ব্লাউজ খুলে নিল, তারপর শাড়ি পেটিকোট খুলে আমাকে সম্পুর্ন বিবস্ত্র করে দিল। তার সমস্ত দেহের কাপড় খুলে নিজেও বিবস্ত্র হয়ে গেল। তারপর আলো জালিয়ে জোর গলায় আমাকে ডাক্তে লাগল, ভাবী ভাবী উঠ। আমি কিংকর্তব্য বিমুঢ় হয়ে গেলাম। চোখ খুললে আমাকে ও তাকে উলংগ দেখতে পাব, আর আজ যেভাবে ডাকছে চোখ না খুলেও উপায় নাই। বেশীক্ষন চোখ না খুললেও সে বুঝতে পারবে আমি জেগেই ঘুমানোর ভান করছি। আমি লাফিয়ে উঠে বসে গেলাম বললাম একি? কি করেছ? সাথে সাথে আমাকে জড়িয়ে ধরে ফ্লোরে শুয়ে দিয়ে দুহাতে আমার দুধগুলোকে মলতে লাগল, আমি সতীপনা দেখানোর জন্য তাকে হাল্কা ছাড়াতে চেষ্টা করলাম, সে আরো বেশী উত্তেজিত হয়ে আমাকে ঝাপটে ধরল, সে আমার একটা দুধকে খামচে ধরে চাপ দিয়ে শুয়ায়ে অন্য দুধটা তে মুখ লাগায়ে চোষতে আরম্ভ করল, আমার নারাজী দেখে সে যত বেশী উত্তেজিত হয়েছে রাজী দেখলে মনে হয় তত উত্তেজিত হতনা, আমি চালাকী করে তাকে ধাক্কা দিয়ে ছোটে অন্য রুমে চলে গেলাম, সেও আমার পিছনে পিছনে দৌড়ে আমি দরজা বন্ধ করতে গেলে ধাক্কা দিয়ে ঢুকে গেল, তখন তার উত্তেজিত বাড়াটা চোখে পরল, অষ্ট্রেলিয়ান বাড়া বটে, বিশাল আকারের একটা শশা যেন, ঢুকেই আমাকে ঝাপটে ধরে শুয়ে দিয়ে দুধগুলো আগের মত মলতে লাগল আর চোষতে লাগল। আর বলতে লাগল, ভাবী আজ তুমি যাই কর , আমি চোদবই। আমার দেহের দুপাশে তার দুহাটু দিয়ে আমার শরীরের উপর লম্বা হয়ে শুএয়ে আমার দুধ দলাই মোচড়ায় করতে লাগল, তারপর এক্টার পর একটা করে চোষতে লাগল, তার উত্থিত বাড়া আমার তলপেটে তার কোমরের চাপে লম্বা বাশের মত চিপে রইল। দুধ চোষতে চোষতে আমি চরম উত্তেজনা বোঢ করতে লাগলাম, দুহাতে তার মাথাকে ধরে রাখলাম, কিছুক্ষন একটা চোষার পর আমি নিজেই অন্য দুধে সরিয়ে দিতে লাগলাম, সে দুধ কিছুক্ষন চোষে নিলে আবার আগের দুধে মুখটাকে নিয়ে আসতাম, আমার সাড়া পেয়ে সে শরীর থেকে উঠে বসল, তার বিশাল বাড়া আমার মুখের কাছে এনে বলল, চোষে দাও, আমি মুখে নিয়ে চোষতে লাগলাম, মুন্ডি নয় যেন একটা কেম্বিসের বল। সে আমার মাথা ধরে মুখের ভিতর বাড়াটাকে ঠাপাল, তারপর আমার আমাকে শুয়ে দিয়ে আমার পা দুটিকে উপররে দিকে তুলে সোনায় চোষতে লাগল, আমি যেন পাগল হয়ে গেলাম মাগো গেলাম গো আর পারছিনাগো বলে চিতকার করতে শুরু করেদিলাম। মাঝে মাঝে সোনাতে কামড়াতে লাগল। আমি দুপায়ের কেচি দিয়ে তার
মাথাকে সোনায় চেপে রাখলাম, অনেক্ষন চোষে আমার সোনার যেন পানি বের করার দশ করে সে থামল। তারপর সোনায় মুন্ডি ফিট করে একটা ঠেলা দিয়ে পুরা শশা সমেত বাড়াটা ঢুকিয়ে দিল, আমি এক সন্তানের মা হওয়া সত্বেও যেন ককিয়ে উঠলাম।
সোনার কারা দুটিতে টাইট অবস্থা অনুভব করলাম। তারপর আমার মাথাকে দেয়ালের সাথে ঠেকিয়ে পাকে একেবারে উপরে তুলে কোমরকে ফ্লোর থেকে আলগা করে ফেলল, তার পাকে দুরুত্বে টান টান করে খুটির মত লাগিয়ে ঠাপ দেয়া শুরু করল, কি প্রচন্ড ঠাপ, পুরা বাড়া বের করে আবার ঢুকাতে লাগল, মাঝে মাঝে বাড়াটা না ঢুকে আমার সোনার গোরায় নরম হাড়ে আঘাত হানে, মনে হয় চাপের ছোটে হাড়টা ভেংগে যাবে। কিছুক্ষন এমনি ভাবে ঠাপ মেরে আমাকে উপুড় করল, তারপর পিছন থেকে ঢুকাল, আমার পাছাকে শক্ত করে ধরে ঠাপ মারতে লাগল, প্রতি ঠাপে আমার সোনার ভিতর থেকে বাতাস বের হতে লাগল, আর ফস ফস করে শব্ধ হতে লাগল। কি যে সুখ এই চোদনে এই মহিনের সাথে পরিচয় না হলে আমি বুঝতেই পারতাম না।
আবার চিত করে ঠাপাতে লাগল, যেন ঠাপ শষ হোয়ার নয়। আমি সারাক্ষন আহ আহ-হ-হ-হ-হ-হ-হ- ই-হ-হ-হ-হ-হ-হ- করে যাচ্ছিলাম শুধু। অনেক্ষন পর আমার শরীররে যে একটা মোচড় অনুভব করলাম আর সাথে কিছু জল বেরিয়ে আমি নেতিয়ে পরলাম, মহিন আরো অনেক্ষন ঠাপাল, তারপর তার বাড়া আমার সোনার ভিতর ভুকম্পনের মত কেপে উঠল, সাথে সাথে মহিন ও চিতকার দিয়ে উঠল, আর থকথকে বীর্যে আমার সোনা ভর্তি করে দিল।জীবনে এই যৌণ তৃপ্তি পেলাম। দুজনেই উঠে আগের রুমে ফিরে গেলাম, আলো নিভিয়ে কাপড় না পড়ে শুয়ে গেলাম, সে রাতে মহিন আমায় তিন তিন বার চোদল, আমার যেন স্বপ্নের বাসর । সেদিন সুখের আবেশে আমি তার বুকে মুখ গুজে কেদে ফেলেছিলাম। মানুষের জৈবিক চাহিদার পরিতৃপ্তি এত প্রয়োজন আগে বুঝিনি।
দশটায় মহিন চলে যাবে, আমি সকালে উঠে তার জন্য খাবার দাবার পাক করলাম, মহিন সকালে উঠে কোথায় গেছে জানিনা,তবে অনুমান করলাম, পরিচিত যারা আছে তাদের কাছে বিদায় নিবে এবং যে সাইটে কাজ চলছে শেষবারের মত দেখে আসবে। মহিন আসল বারোটায়, আমি অবাক হয়ে গেলাম, বললাম তোমার না আজ ফ্লাইট, আমাকে জড়িয়ে ধরে দুগালে দুটো চুমু দিয়ে এবং দুধগুলোকে কচলাতে কচলাতে বলল, না এক সাপ্তাহে পরে যাব, কাল যেহেতু তোমায় আপন করে পেলাম আরো এক সাপ্তাহ তোমায় নিয়ে আনন্দ করব। আমি যাও বলে একটা ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে গেলাম। মহিন আর আমাকে দৌড়ালোনা।
বিছানায় গা এলিয়ে দিয়ে মহিন বলল, ও ভাবী শোন, আমি আমার দুজন বন্ধুকে বলেছি আমার অনুপস্থিতিতে যাতে তমায় দেখা শুনা করে, কারন দাদা ও নেই আমি ও চলে যাব তুমি একেবারে একা, আপদ বিপদে তাদের তুমি ডেকো, আমি তাদের সাথে যোগাযোগ রাখব। তারা খুব ভাল। বললাম তোমার মত ভাল? বলল, আমার মত ভাল চাও নাকি? বললাম হ্যা।
তাহলে তাদের বলে দিব আমার স্থান্টা পুরন করে দেয়ার জন্য। আমি হেসে উঠে বললাম, না না সেটা না তুমিওত প্রথমে ভাজা কইটা উল্টিয়ে খেতে জানতে না কিন্তু পরে যা করলে তেমন হবেনা ত? ও বুঝেছি , না তেমন হবেনা।
রাতে কাবার সেরে আমরা প্রতিদিনের মত আড্ডায় বসলাম, আজকের আড্ডাতে ভিন্ন ধরনের আমেজ আছে, আগে আমার স্বামী ছিল আজ নেই, মহিন ভয়ে ভয়ে থাকত, আমিও। কিন্তু আজ দুজনেই যেন স্বাধীন কপোত-কপোতীর মত। আজ চাদের আলোটা খুব বেশী ফকফকা, আলোটা যেন আমাদের দিকে চেয়ে চেয়ে হাসছে, চাদের বুড়ি যেন কথা বলছে। মহিন আজ একটা হাফ পেন্ট পরেছে শুধু, গায়ে আর কোন বস্ত্র নেই, আমি মহিনের মনোভাব বুঝতে পেরে আমি গায়ে একটা চাদর পরে পরনে একটা পেটিকোট পরে সেখানে গেলাম। আমি যাওয়ার সাথে সাথে মহিন আমাকে তার দু উরুর উপর চিত করে শুয়ে দিল, আমার মুখের ভিতর তার জিব টা ঢুকিয়ে নাড়তে লাগল, আমিও আমার জিব কে তার জিবের সাথে লাগিয়ে নারতে লাগলাম। মহিন এক কাপ পরিমান থুথু আমার মুখে ছেড়ে দিল, আমি গিলে খেয়ে ফেললাম, আমার কিছু থুথু মহিন খেয়ে নিল।
আমি উত্তেজিত হয়ে গেলাম, টেনে তার হাফ পেন্ট খুলে বাড়া বের করে চোষতে শুরু করে দিলাম, মহিন আ-হ -হ হা ভাবী কি সুখ দিচ্ছ, বাম হাতে আমার মাথকে তার বাড়ার অপর চেপে ধরে রাখছিল আর ডান হাত দিয়ে একটা দুধকে চিপছিল। দুধ চিপাতে যেন আরাম পাচ্ছিলনা, তাই মহিন আমার পেটিকোটের ভিতর হাত দিয়ে সোনার ভিতর হাত দিয়ে একটা আংগুল ঢুকিয়ে আংগুল চোদা করেতে লাগল। তার মধ্যমা আংগুল যেন আমার স্বামীর লিংগের সমান, পরিপুর্ন ঠাপের মাত লাগছে, সোনাতে প্রচন্ড সুড়সুড়িতে আমি ই-হ ই-স করে এক ধরনের শব্ধে গোংগাতে লাগলাম। মাঝে মাঝে বাড়া চোষা বন্ধ করে মাথা উচু করে ঠাপের মজা নিচ্ছিলাম। ঠাপ বন্ধ করলে সে আমার মুখে বাড়া দিয়ে গুতা দিয়ে চোষতে ইংগিত করে । আমি বার চোষতে থাকি। তারপর আমাকে চিত করে শুয়ে আমার দু দুধকে দুহাতে চিপে ধরে বোটাগুলোকে চিকন করে নিল আর চোষতে চোষতে বাড়ার মুন্ডিকে সোনার দরজায় ঠেকিয়ে রাখল,চোষার এক পর্যায়ে এক ধাক্কা দিয়ে পুরো বাড়া ঢুকিয়ে দিল, আমি আহ -হ -হ-হ করে উঠে তার পিঠ জড়িয়ে ধরলাম। আংগুল চোদনে আমার আগে থেকে মাল বের হওয়ার উপক্রম কয়েকটা ঠাপের পরে আমি গল্ গল করে মাল ছেড়ে দিলাম। সে অনেক্ষন ধরে আমাকে চোদে আমার সোনায় বীর্যপাত করল। আমি হু করে একটা সুখের নিশ্বাস ফেললাম।
এক সাপ্তাহ ধরে সে আমাকে দিনে দু থেকে চার বার করে প্রান ভরে চোদল, আমার সোনাটা ফুলে গেছে, ভাদ্র মাসে কুকুরের চোদায় কুকুরীর সোনা যেমন ফুলে ফুলে থাকে আমার ও তেমন ফুলে গেছে। চেগায়ে চেগায়ে হাটতে হয়, হাটার সময় যেন রানের গোড়ায় সোনাটা লেগে থাকে। তবুও পাঁচ বছরের মরা যৌবন কে সে জাগিয়ে দিয়েছে, মরা নদীতে জোয়ারের পানি বইছে, অতৃপ্ত যৌবনকে তৃপ্তির স্পর্শ দিয়েছে।
যাবার আগের দিন তার বন্ধুকে আমার বাসায় নিয়ে এল, তাদের সাথে পরিচিত হলাম। তাদের একজনের নাম রাজীব আরেকজনের নাম কামরুল। মহিন আমাকে দেখিয়ে বলল, এ আমার ভাবী, আমি চলে গেলে তাকে একটু আসা যাওয়ার মাঝে দেখবে , বিপদে আপদে সাহায্য করবে, খবরদার খারাপ চোখে দেখবেনা। তিনজনে হু হু করে হেসে উঠল। আমি মহিন কে ধমক দিয়ে বললাম সব জায়গায় ফালতু কথা বলবে না। ধমক খেয়ে অপর দুজনে চুপসে গেল। যাবার দিন আমি ও তার দু বন্ধু বিমান বন্দরে তাকে বিদায় জানালাম।
আমার কিছু ভাল লাগছিল না, তাকে বিদায় দিয়ে বাসায় অঝোরে কাদলাম, স্বামীর জন্যো ও আমার এত কান্না আসেনি। পরের দিন সকালে গ্রামের বাড়ি চলে আসলাম, এক সাপ্তাহ থাকার পর আবার বাসায় ফিরলাম। আসার সময় আমার মা বলল, ছেলেটা স্কুল যাওয়ার সময় হয়েছে , সেখানে তুই একা একেত মহিলা, ছেলেটাকে এখানে রেখে যা আমি স্কুলে পাঠাব। ভাবলাম ছেলেটা এখন হাটা হুটা করে, কোথায় থেকে যায় ঠিক নাই। তা ছাড়া আমার মায়ের নাতি বলতে এ এক্টাই তাই আদর করে রাখতে চাচ্ছে। মায়ের কাছে রেখে এলাম। আমার বাড়ীর এক চাচা আমাকে বাসায় পৌছে দিয়ে রাতে থেকে সকালে চলে গেল।
বিকাল পাঁচটায় রাজীব এল, আমার কুশলাদী জানল। চা নাস্তা খাওয়ালাম। বাজার সাজার কিছু লাগবে কিনা জানতে চাইলে বললাম কি কি লাগবে, সে আমার প্রয়োজনীয় সব এনে দিয়ে চলে গেল। আমার স্বামী মনির এ এক সাপ্তাহে কোন খবর নেয়নি।
সেদিন টেলিফোন করল, সব কিছু জেনে বলল, সাহস যুগিয়ে সেখানে থেকো আর অসুবিধা মনে করলে বাড়ী চলে যেও। বললাম না আমার কোন অসুবিধা হবেনা, থাকতে পারব।
রাজীব আর কামরুল একজন সকালে আসলে অন্যজন বিকালে এসে আমার খবর নিতে লাগল, তারা যেন আমার প্রতি বেশী আগ্রহী হয়ে পরেছে। তারা যখন আসে ঘন্টার পর ঘন্টা আমার সাথে বসে আলাপ করতে থাকে, এই আলাপ না সে আলাপ করতে করতে কয়েক ঘন্টা কেটে যায়। সকালে রাজীব আসলে ত বিকেলে কামরুল, বা সকালে কামরুল আসলে বিকেলে রাজীব। সব সময় একজন না একজন থাকবেই। আমার সময় কি ভাবে কেটে যায় আমি নিজেই বুঝিনা। শুধু মাত্র রাতে শুয়ে গেলে মনির না হয় মহিন আমার মনে ভেসে উঠে। মহিনের সাথে খুব বেশী ভাবি, তার এ সাত দিনের স্মৃতি মনিরে পাঁচ বছরের স্মৃতিকে ম্লান করে দিয়েছে। প্রকৃত নারীত্বের স্বাদ পেয়েছি আমি মহিনের কাছে। মহিনের পৌরুষ আমার দেহের রন্ধ্রে রন্ধ্রে যৌনতা পৌছে দিয়েছে।মহিনের কথা মনে করলে আমি খুব সেক্সী হয়ে উঠি, মনে হয় মহিন যখন নাই তখন এ মুহুর্তে মহিনের মত কোন পৌরুষধারী যুবকের বুকে ঝাপিয়ে পরি আর সে আমার শরীর নিয়ে কামনায় মেতে উঠুক। রাজীব আর কামরুলের ছবি মাঝে মাঝে আমার মনে উকি মারে, তাদের দেহ দেখলে বুঝা যায় তারাও খুব পৌরুষ ধারী। লম্বা হাতের লম্বা আংগুল, বিরাট লম্বা দেহ, মিডিয়াম আকারের শরীর, মনে হয় তারা দুজনেই সুপুরুষ হবে। তাদের কথা মনে হলে মহিন কে আমার সন্দেহ হয়। তার অনুপ্সথিতিতে আমার যৌবন নৌকার মাঝি হিসাবে তাদের কে রেখে যায়নিত! নয়ত তাদের দরকার কি ছিল? আমার বাজার করার জন্য একজন দশ বারো বছরের চাকর ছেলে হলে চলত। তাদের চাহনি , কথাবার্তা এখন তেমনই ত মনে হয়। ছি ছি কি ভাবছি? আমি কি যৌন উম্মাদ হয়ে গেছি? আমি নিজেকে বেশ্যাতে পরিনত করব? হ্যা মহিনের প্রচন্ড যৌন ভোগে আমাকে যৌন উম্মাদ বানিয়ে ফেলেছে।আমি যৌনতাকে ভোগ করতে চাই। রাজীব বা কামরুল যে কেউ আমাকে ঝাপ্টে ধরলে আমি বাধা দেবনা, তারা দুজনে একসাথে ধরলেও না। মহিন চলে যাওয়ার পর আমার যৌনতা হঠাত অবরুদ্ধ হয়ে গেছে, আর অবরুদ্ধতা আমাকে এক্তা যৌন রুগীতে পরিনত করে ফেলেছে। তাই সারাক্ষন যৌনতা নিয়ে ভাবতে থাকি। রাজিব বাজার থেকে এক কেজী বেগুন এনেছিল, মাঝে মাঝে কল্পনা করি একটা বেগুন ঢুকিয়ে ঠাপালে কেমন হয়।
সেদিন রাজীব আমার সাথে আলাপ করতে করতে বেলা বারোটা বেজে গেল, আলাপের সময় আমার মনে সেক্স জেগে উঠে, কথায় কথায় আমি বুক দুলায়ে রাজীবের সামনে হাসতে থাকি, অট্ট হাসিতে ফেটে পরি, তার চোখের সামনে স্তনগুলোকে দুলাতে থাকি, রাজীবের চোখ মুখ ও এক প্রকার উত্তেজনায় লাল হয়ে গেছে, তার গলা ভাংগা ভাংগা হয়ে গেছে, কিন্তু রাজীব আমাকে সাহস করে ধরল না, শেষ পর্যন্ত রাজীব বিদায় নিয়ে চলে গেল, সে চলে যাওয়াতে খুব খারাপ লাগল, রাজীবের আনা একটা মোটা লম্বা বেগুন হাতে নিলাম, বাথ রুমে গেলাম, বাথ রুমে গোসল করার এক পর্যায়ে কাপড় চোপড় সব খুলে প্রতিদিনের মত উলংগ হয়ে গেলাম, ঝর্নার পানি আমার গায়ে পরছে আর আমি সমস্ত শরীরে সাবান মাখছি, হঠাত বাথ রুমের ছিদ্র দিয়ে দেখলাম আমার শরীরের দিকে দুটি চোখ এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে, প্রথমে ভয় পেয়ে গেলাম, পরে বুঝলাম রাজীব ছাড়া কেউ নয়। রাজীবকে দেখে খুশিই হলাম, কিন্তু আমি না দেখার ভান করে দরজা খুলে বের হয়ে একটা কিছু নেয়ার অভিনয় করে দরজা না বেধে আবার ভিতরে ঢুকলাম, তারপর তাকে দেখিয়ে দেখিয়ে বেগুনে ভাল করে সাবান মাখালাম, তার দিকে সোনাটা ফিরিয়ে লম্বা বেগুন্টা আমার সোনায় পুরাটা ঢুকিয়ে দিলাম, কয়েকেটা ঠাপ মেরে সোনার ভিতর বেগুন রেখেই চোখ বনধ করে চিত হয়ে কিছুক্ষন শুয়ে থাকলাম, হঠাত আমার সোনা থেকে কারো টানে বেগুন্টা বের হয়ে গেল, চোখ খুলে অবাক হওয়ার ভংগিতে বললাম একি তুমি? এখানে কি করছ? সে আমাকে ঝাপ্টে ধরে ফেলল, বলল, শুধু বেগুন ঢুকালে হবে? তৃপ্তি পেতে আরো অনেক কিছু করতে হয়,আর তার জন্য আমাকে দরকার। রাজীব ধর্ষনের কায়দায় আমার একটা দুধে এমন একটা চিপ দিল আমি ব্যাথায় মা মা মা করে চিতকার করে উঠলাম।তাকে প্রচন্ড বাধা দিলাম, তার দুহাতের কব্জি ধরে ফেলে বললাম, প্লীজ আমি মহিনের ভাবী আমার সাথে এ আচরন কখনো মহিন সহ্য করবেনা, মহিন কে জানাতে বাধ্য করবেন না। আমার বাধা রাজীব কে আরো বেশী পাগল করে দিল, দ্বীগুন উত্তেজনায় দাত কিড়মিড় করে বলল, ধরেছি যখন আজ তোমাকে চোদেই তবে ছাড়ব।মহিন আমাকে তার কনুই দিয়ে চেপে রাখল। হাত মোচড় দিয়ে তার কব্জি ছাড়িয়ে নিয়ে আমাকে উপুড় করে আমার ভেজা ব্লাউজ দিয়ে দুহাতকে পিছনে নিয়ে বেধে ফেলল,তারপর আবার চিত করে দিল। আমার বাধা দেয়ার নিখুত অভিনয় রাজীব বুঝতেই পারেনি ভেবে ভাল লাগল, কারন সবাইকে এ ভাবে দেহটা ভোগ করতে দিলে চরিত্রহীন ভাববে। রাজীব কে অনুনয় করে বললাম হাতে ব্যাথা পাচ্ছি হাতটা ছেড়ে দিন, হাত ছাড়তে রাজি হলনা। রাজীব আমার আমার দুধ গুলো নিয়ে কচলিয়ে কচলিয়ে খেলা করতে লাগল আর মুখ বাকিয়ে বলতে লাগল ফাইন দুধ বানিয়েছ তুমি, কচলাতে খুব মজা পাচ্ছি, সে একবার দুহাতে দু দুধ কচলায় আবার হাতের তালু দিয়ে চেপে রেখে তালুকে ঘুরায়, এ ভাবে কচলাতে কচলাতে আমার ফর্সা দুধ গুলো লাল হয়ে গেছে।
আমি তার আচরনে ব্যাথা পেলেও কিছু বলার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছি, তারপর এক্টার পর একটা করে বদলিয়ে বদলিয়ে দুধ গুলো চোষা শুরু করল। আমার আগের উত্তেজনা দ্বিগুন বেড়ে গেল, চোখ বুঝে গোংগাতে গোংগাতে বুক্টাকে একবার উচু করে তার মুখের দিকে ঠেলে দিই আবার নামিয়ে ফেলি, একবার ডানে আবার বামে করে বুক্টা নাড়াতে লাগলাম। শেষ পর্যন্ত ডান দিকে কাত হয়ে গেলাম, রাজীব আমার উত্তেজনা বুঝতে পেরে তার বাড়াটা আমার মুখে ঢুকিয়ে দিল। আমি চোষতে লাগলাম , আমার চোষা দেখে সে হেসে উঠল আর পিছনের বাধন খুলে দিয়ে পিঠা হাত বুলিয়ে আদর করতে করতে বলল, এইত লক্ষী বউ আমার।রাজীবের বাড়াটা ঠিক মহিনে বাড়ার মতই বিরাট আকারের, মহিনের টা ফর্সা আর রাজীবের টা কালচে ধরনের।লম্বায় একি হলেও রাজীবের টা আরো একটু মোটা মনে হল। মোটা ও লম্বা বাড়াই নারীর জন্য ভাল, যৌনতার পুর্ন তৃপ্তি পাওয়া যায়। আমার চোষনে রাজীব আহ ইহ আউ করে করে বাড়া কে আমার মুখে ঠেলে ঠেলে ধরতে লাগল, অনেক্ষন চোষার পর সে বের করে আমাকে চিত করে শুয়ে দিয়ে সোনায় জিব লাগায়ে চাটতে লাগল, জিব লাগানোর সাথে সাথে আমি আহ করে উঠলাম, দুপায়ে কেচি দিয়ে তার মাথাকে জড়িয়ে ধরালাম, আমার সমস্ত শরীর শিনশিনিয়ে বাকিয়ে যেতে লাগল, নিজেকে কন্ট্রোল করা সম্ভব হচ্ছিল না। চরম উত্তেজন্য চোখে পানি চলে আসল, চিতকার করে বললাম ঢুকান।
রাজীব তার মুঠো ভরে বাড়াটাকে ধরে মুন্ডিটাকে ছেদা বরাবর বসাল, আমার পা দুটিকে তার হাতের কেচিতে নিয়ে সামনের দিকে ঠেলে লম্বাভাবে আমার বুকের উপর শুয়ে দুদ দুধকে দু মুঠে ধরে আমার ঠোঠ গুলোকে চোষতে চোষতে হেচকা একটা ঠেলা দিল , ফচাত করে একটা হাল্কা শব্ধ করে পুরো বাড়া টা ঢুকে গেল।তারপর শুরু হল রাজীবের ঠাপানো, এত দ্রুত গতিতে ঠাপাচ্ছিল যে চোখের পলক ফেলার আগেই কয়েক ঠাপ মারা হয়ে যায়। মহিন চলে যাওয়ার পর এটাই আমার প্রথম চোদন লীলা তাই এত আরাম আর মজা লাগছিল যে সুখে দুচোখ বেয়ে আনন্দাশ্রু বের হয়ে আসল। দু হাতে রাজীব কে জড়িয়ে ধরে রাজীবের ঠাপের তালে তালে আমিও তল ঠাপ দিতে লাগলাম।রাজীবের বিরতিহীন দ্রুত ঠাপের ফলে আমি বেশীক্ষন টিকে থাকতে পারলাম না, সোনার দু পাড় সংকোচিত হয়ে রাজীবের বাড়াকে কামড়ে ধরল, সমস্ত দেহখানি মোচড় দিয়ে উঠল, আ-আ-আ-আ-আ করে মুখে অবিরত একটা শব্ধ করতে করতে আমি মাল ছেড়ে দিলাম। রাজীব আরো অনেক্ষন ঠাপালো, হঠাত আহ -আ আ -আ-আ-আ-আ- ভাবী ভাবী বলে ডাক দিয়ে উঠল সাথে সাথে তার বাড়া আমার সোনার কেপে উঠল আর চিরিত চিরিত করে বীর্য ছেড়ে দিয়ে আমার বুকের উপর শুয়ে পড়ল।
তারপর একদিন কামরুলের সাথে আমার দেহ মিলন হল। একেক পুরুষের একেক আনন্দ, বহুগামী নারী না হলে সে আনন্দ বুঝানো যাবেনা। দু বছর যাবত আমায় রাজীব ও কামরুল যখন ইচ্ছা তখন ভোগ করেছে, আমি মহিনের টাকায় মহিনের বাসায় জীবিকা নির্বাহ করেছি। আর রাজীব ও কামরুল্কে দেহ দিয়ে মজা লুটেছি।
দুবছর পর আমার স্বামী মনির কারো মাধ্যমে আমার রাজীব ও কামরুলের এক সাথে থাকার কথা শুনে তালাক নামা পাঠাল, শুনেছি সে ফেনী শহরের কোন এক এলাকায় জমি কিনে বাড়ি করে নতুন সংসার পেতেছে। তারও কিছুদিন পর মহিন দেশে এল তার বউ বাচ্চা নিয়ে, তার বউ আমাকে তার বাড়ি থেকে বের করে দিল, রাজীব ও কামরুল আমাকে কেউ রাখলনা। চলে এলাম বাপের বাড়ীতে। সহায় সম্বল হীন অবস্থায় পরের বাড়ীতে কাজ করে এখন জীবীকা নির্বা করি। এখন কারো কথা মনে পরেনা শুধু মনে পরে আমার স্বামী মনিরের কথা, তার কথা ভেবে এখন মাঝে মাঝে কাদি। মহিনের কথা মনে পরলে শুধু অভিশাপ দিই, কারন আমার সুখে সংসার টা তচনচ করে দিল ঐ ধর্মের ভাই নামে ডাকা দেবর টাই।
4 comments:
ANJALI MOST POWERFUL INDIAN ACTRESS HD WALLPAPER PICTURE
BOLLYWOOD MOVIES ACTRESS AMEESHA PATEL YELLOW SAREE HOT HD WALLPAPERS PICTURE
INDIAN ACTRESS AMALA PAUL HOT HD WALLPAPERS PICTURE AND BIOGRAPHY
10 TELUGU AND TAMIL ACTRESS HIGH RESOLUTION WALLPAPERS PICTURE
INDIAN ACTRESS AISHWARYA RAI HOT HD WALLPAPERS PICTURE PHOTOS WITH VARIETY DRESS.
TAMIL ACTRESS ANUSHKA SHETTY HOT HD WALLPAPERS PICTURE WITH VARIETY DRESS.
TAMIL ACTRESS NAMITHA HOT PICTURES HD
BINDU MADHAVI HOT HD PICTURE WALLPAPERS
BHOOMIKA CHAWLA PICTURE AND MINI BIOGRAPHY
BHANU SRI MEHRA HD WALLPAPERS PICTURE
BARBIE CHOPRA SEXY INDIAN ACTRESS PICURE GALLERY AND HD WALLPAPERS
ASIN THE INDIAN ACTRESS PICURE GALLERY AND HD WALLPAPERS
INDIAN ACTRESS ANUSHKA SHARMA HD WALLPAPERS PICTURE GALLERY
INDIAN ACTRESS ANTARA MALI HD BIKINI WALLPAPERS PICURE
Free Bangla Choti Pdf, বাংলা চটি, বাংলা চটির দুনিয়া, Bangla Choti E-Books, Bangla and Indian sex.
Free Bangla Choti Pdf, বাংলা চটি,বাংলা চটির দুনিয়া, Bangla Choti Books Pdf, Bangla Hot Sexy Sroty Pdf, Bangla Choti E-book, Bangladeshi Sexy Story, Bangladeshi Romance.
Or click Here
Here is some Web link to read something better
Click here
Click here
Click here
Click here
Click here
Click here
Click here
Click here
Bangladeshi Sexy Bhabhi Sex With Young Boy When Her Husband Go To Office
Bangladeshi College Girl Ayesha Sex With Boyfriend
Beautiful Bangladeshi Girl Nude Boobs & Clean Shaved Pussy Pictures
Sexy Dhaka Girl Jhumur Nude Ass Photo
Bangladeshi Girl Tamanna Sucking A Big Black Dick
Bangladeshi Sexy Aunty Leaked Sex Video By Her Neighbor
Sexy Hot Model Anika Kabir Shokh Leaked Sex Video
Another Sex Video Leaked Of Most Sexy Singer Porshi
Bangladeshi Gay Sex Video
Bangladeshi Couple Having Great Sex In London & Share Video, Pictures
My First Sex Video With My Aunty
Vikarunnesa School Girl Raped Video Download With Parimal Sir
Bangladeshi Girl Kona From Sylhet Sharing Her Hairy Pussy Pictures
Beautiful Bangladeshi Girls Sexy Photos In Night Club bar
Barisal Village Girl Rapped Video In Jungle
Porn Star Sunny Leone First Anal Sex Scandals
Bangladeshi Hindu Bhabhi From Pabna Exposing Dirty Black Pussy
Bangladeshi Magi Para Girls Photo Pictures & Video
Big Boobs Aunty Boobs Fucking With Husband
Singer Mila Sex Scandals Download
Sexy School Girl Mahbuba In Bikini Pictures
............./´¯/)........... (\¯`\
............/....//........... ...\\....\
.........../....//............ ....\\....\
...../´¯/..../´¯\.........../¯ `\....\¯`\
.././.../..../..../.|_......_| .\....\....\...\.\..
(.(....(....(..../.)..)..(..(. \....)....)....).)
.\................\/.../....\. ..\/................/
..\................. /........\................../
....\..............(.......... ..)................/
......\.............\......... ../............./
CLICK HERE FOR ENJOY HARDCORE PORN MOVIE
any boys Amamr sathe sex korte chaile ai link click koro and see my more picture
Post a Comment